এটি একজন ফ্রেঞ্চ লেখকের বই।বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৬২
সালে।বইটি পড়লে অনেক কিছু জানতে পারবেন।আমি এখানে শুধুই বইটি থেকে উল্লেখযোগ্য কিছু উক্তি তুলে ধরেছি যাতে লেখকের জীবনভাবনা সম্পর্কেধারনা পাওয়া যায়!বইটি না পড়তে চাইলে এই পোস্টটি পড়লেই বইটির সম্পূর্ণ দর্শন ধরতে পারবেন বলে আমি আশাবাদী!
★সারা দুনিয়ায় এত লোক না খেয়ে শুকিয়ে মরছে,যেখানে যার ঘরে যেটুকু বাড়তি ঐশ্বর্য আছে,তা ন্যায়ত ধর্মত তাদেরই সম্পত্তি।
★যে চুরি করেছে,সে অভাবগ্রস্ত বলেই তা নিয়ে গেছে।অভাবগ্রস্ত বলেই সে ওই সম্পদের ন্যায্য অধিকারী।
★অশিক্ষা মানুষকে অমানুষ করে,কুশিক্ষা মানুষকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে ডুবিয়ে রাখে।
★মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন চিকিৎসক ও শিক্ষক।একজন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখেন,অন্যজন সেই বেঁচে থাকা মানুষটিকে জ্ঞানের আলো দিয়ে সার্থক করে তোলেন।
★উঁচু মাপের মানুষেরা সাধারণত একটু নিঃসঙ্গই হন।
★আদালতের চেয়ে অনেক বড় জিনিস হলো বিবেক।
★আমার বিপদে তুমি আমার পাশে দাঁড়াবে,তোমার দরকার হলে আমি তোমার পাশে দাঁড়াব-তাকেই তো বলে বন্ধুত্ব!
★পৃথিবীটা শুধুই অত্যাচার আর ঘৃণা বিদ্বেষের জায়গা নয়,এখানে অপরিমেয় স্নেহ-ভালোবাসাও আছে।এখানে মানুষ মানুষের জন্য কাঁদে!
★সরকারের পা না চাটলেই কী বিপ্লব করা হয়?
★কাউকে গভীরভাবে ভালোবাসলে তাকে জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ উপহারটি দিতে ইচ্ছে করে।
Comments
Post a Comment